দ্য বিডি এক্সপ্রেসঃ বাংলাদেশর ৫ম আর নিজের ৩য় বিশ্বকাপ খেলার অপেক্ষার প্রহর গুনছেন এই টেষ্ট অধিনায়ক।
২০০৫ সালে লর্ডসে অভিষেক ১৬ বছরের এক কিশোরের। ঐতিয্যের এই ষ্টেডিয়ামে সর্বকনিষ্ট ক্রিকেটার হিসেবে নাম লিখালেন মুশফিকুর রহিম। পরের বছর ওয়ানডে অভিষেক। দুই ফর্মেটেই বাংলাদেশের ব্যাটিং স্তম্ভের নাম মুশফিক।
২০০৭ বিশ্বকাপে অচেনা মুশফিক নাড়িয়ে দিলেন বিশ্বকে। ভারতের বিপক্ষে খেললেন ৫৬ রানের অনবদ্য ইনিংস। যার মূল্য অসীম ভারতকে ৫ উইকেটে হারালো সাফল্য কারীগরদের একজন ছিলেন তিনি।
গত দুই বিশ্বকাপে ১৫টি ম্যাচ করেছেন ২১২ রান, ১৪০ ওয়ানডেতে রান ৩১৫৩ সেঞ্চুরী করেছেন দুইটি।সর্বোচ্চ রান ভারেতের বিপক্ষে ১১৭। টেষ্টে বাংলাদেশের পক্ষে একমাত্র ডাবল সেঞ্চুরী করার গৌরব অর্জন করেছেন মুশফিক। ৪৩টি টেষ্টে রান করেছেন ২৫১১।
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্টান (বিকেএসপি) থেকে শুরু মুশফিকের ক্রিকেট শিক্ষার। যুবদল থেকে আত্বপ্রকাশ নেতৃত্বের গুনাবলী। জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব পেয়েছিলেন ২০১১ সালে।গত বছর ওয়ানডে অধিনায়কত্ব হারালেও আছেন টেষ্ট দলের নেতৃত্বে।
২০১৪ সালটা ছিল শুধুই মুশফিকময়, ১৮ ওয়ানডেতে দেশের সবচেয়ে বেশি ৭০৪ রান করেছেন। নিজের তৃতীয় বিশ্বকাপটা জয়ের পারর্ফমেন্স দিয়ে স্মরণীয় করে রাখতে চান মুশফিক।
মুশফিকুর রহিম বলেন, ‘‘আমি মনে করি গত দুই বিশ্বকাপে দলের জন্য কিছুই করতে পারিনাই। তবে এবার চেষ্টা থাকবে নিজের জন্য এবং জন্য ভালো কিছু করা। আমি ভালো রান করতে পারি আর তাতে যদি দল জিতে তাহলে নিজেকে স্বার্থক মনে করব।’’
মুশফিকের ব্যাটে রান মানে তো বাংলাদেশের সফল বিশ্বকাপ।